ক) উদ্বুদ্ধকরণ, প্রশিক্ষণ, ক্ষুদ্রঋণ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সহায়তার মাধ্যমে যুবদের কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানে নিয়োজিত করা সহ দেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়ার
প্রতিটি স্তরে তাদের সম্পৃক্ত করা।
খ) বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী যুবসংগঠনের মাধ্যমে গোষ্ঠি উন্নয়নে সহায়তা করার জন্য যুবদের বিভিন্ন গ্রুপে সংগঠিত করা।
গ) স্থানীয় পর্যায়ে যুবসংগঠনের সংখ্যা বৃদ্ধি করা এবং অংশগ্রহণমূলক উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।
ঘ) যুবদের গণশিক্ষা কার্যক্রম, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা, পরিবেশ উন্নয়ন, সম্পদ সংরক্ষণ ইত্যাদি আর্থ-সামাজিক কার্যক্রমে সম্পৃক্তকরণ এবং
সমাজবিরোধী কার্যকলাপ, মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার, এইচআইভি/এইডস এবং এসটিডি বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
ঙ) যুবদের ক্ষমতায়ন এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণমূলক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সুযোগদানের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
|